আরজি কর কাণ্ড নিয়ে উত্তাল গোটা দেশ। মঙ্গলবার অর্থাৎ ২০ আগস্ট জুনিয়র ডাক্তাররা পথে নেমে স্বাস্থ্য ভবনের উদ্দেশে মিছিল করে। আর সেই সময় রাজ্যের স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সুরক্ষা নিয়ে বড় নির্দেশ দিল রাজ্য সরকার। এবার থেকে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সুরক্ষার দায়িত্বে থাকবে নৌ বাহিনী, প্রাক্তন সেনা এবং বিমানবাহিনীর আধিকারিকরা। এছাড়াও থাকবেন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ ইন্সপেক্টর, ডেপুটি সুপার এবং অ্যাডিশনাল সিপিরা। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জেলার এডিজি এবং পুলিশ সুপারকে এই নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। একথায় আরজি কর কাণ্ডের পর প্রাক্তন পুলিশ কর্মকর্তাদের স্বাস্থ্য পরিষেবাতে আনার জন্য উদ্যোগ নিল প্রশাসন। এখান থেকেই স্পষ্ট যে আরজি কর কাণ্ডের ঘটনা যাতে না পুনরাবৃত্তি হয় সেইজন্য বিশেষ তৎপর রাজ্য সরকার।
উল্লেখ্য, আরজি করে ডাক্তারি পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় একের পর এক গাফিলতির অভিযোগ উঠে এসেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। নিরাপত্তা, সিসিটিভির যথাযথ ব্যবহারের মতো একাধিক বিষয় নিয়ে সরব চিকিৎসক থেকে রাজনৈতিক মহল। সারা দেশের কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য জোর দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। সারা দেশের কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য জোর দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এই আবহে এবার রাজ্যের হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সুরক্ষা এর দায়িত্বে বড়সড় রদবদল আনল রাজ্য প্রশাসন।