গ্রীষ্মের তীব্র গরমে শরীর ঠান্ডা রাখা এবং জলশূন্যতা দূর করা অত্যন্ত জরুরি। তাই এই সময় বিভিন্ন ঠান্ডা ও menyegarkan পানীয় খাওয়া উচিত। নীলকণ্ঠ শরবত এমনই একটি পানীয় যা গ্রীষ্মের জন্য আদর্শ।
**নীলকণ্ঠ শরবত কি?**
নীলকণ্ঠ শরবত হল এক ধরণের ঐতিহ্যবাহী পানীয় যা নীলকণ্ঠ ফুল দিয়ে তৈরি করা হয়। নীলকণ্ঠ ফুলের নীল রঙের জন্য এই শরবতের নাম ‘নীলকণ্ঠ’।
**নীলকণ্ঠ শরবতের উপকারিতা:**
* নীলকণ্ঠ শরবত শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
* এটি জলশূন্যতা দূর করে।
* নীলকণ্ঠ ফুলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
* এটি হজমশক্তি উন্নত করে।
* নীলকণ্ঠ শরবত ত্বকের জন্যও ভালো।
**নীলকণ্ঠ শরবত তৈরি করার পদ্ধতি:**
নীলকণ্ঠ শরবত তৈরি করা খুব সহজ।
**উপকরণ:**
* নীলকণ্ঠ ফুল – ১০-১২ টি
* চিনি – স্বাদ অনুযায়ী
* পানি – পরিমাণমতো
* লেবুর রস – ১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক)
**প্রণালী:**
1. নীলকণ্ঠ ফুল ভালো করে ধুয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
2. কিছুক্ষণ পর পানি ঝরিয়ে ফুলগুলো মিক্সিতে ব্লেন্ড করে নিন।
3. ব্লেন্ড করা ফুলের মিশ্রণে চিনি এবং পানি মিশিয়ে ভালো করে
4. ছেঁকে নিন।
5. লেবুর রস মিশিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।
**পরিবেশন:**
নীলকণ্ঠ শরবত ঠান্ডা করে পরিবেশন করা হয়। বরফের সাথে পরিবেশন করলে আরও ভালো লাগে।
**উপসংহার:**
নীলকণ্ঠ শরবত গ্রীষ্মের জন্য একটি সুস্বাদু ও menyegarkan পানীয়। এটি শুধু সুস্বাদুই নয়, বরং স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। তাই এই গ্রীষ্মে অবশ্যই নীলকণ্ঠ শরবত তৈরি করে পান করুন এবং গরমের তীব্রতা থেকে রক্ষা পান।