নিম্নচাপের বৃষ্টিতে দুর্যোগের মুখে শহর কলকাতা। তারমাঝেই তপসিয়ার আকাশ ঢেকেছে কালো ধোঁয়ায়। দাউ দাউ করে জ্বলছে অ্যালুমিনিয়াম সামগ্রীর গোডাউন। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ৫টি ইঞ্জিন। ঘিঞ্জি এলাকা ও হওয়ার কারণে আগুন নেভাতে সমস্যা পড়তে হচ্ছে দমকলকর্মীদের। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে গোটা এলাকা। গোডাউনের ভেতরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণের দাহ্য পদার্থ। তার জেরে আগুন বিধ্বংসী আকার নিয়েছে। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ার কারণে আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও করছে দমকলকর্মীরা। আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরাও দমকলকর্মীদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন আগুন নেভানোর কাজে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে আগুন নেভানোর কাজ।
সকাল ৮টা নাগাদ তপসিয়ার ৮ নম্বর অবিনাশ চৌধুরী লেনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। কালো ধোঁয়া গোটা আকাশ ঢেকে ফেলেছে। জানা গিয়েছে অ্যালুমিনিয়ামের দরজা জানলার ফ্রেম তৈরি হয় সেখানে। সেকারণে প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে হাওড়ার বাগনানেও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বাগনান স্টেশন লাগোয়া একটি দোকানে আগুন লাগে বলে জানা গিয়েছে। সোনাপট্টির দোকানে আগুন লাগে বলে জানা গিয়েছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকল। শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে প্রাথমিক অনুমান দমকলের।
পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন দমকল কর্মীরা। তাঁরা জানিয়েছেন ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন নেভাতে সমস্যা হচ্ছে দমকলকর্মীদের। আগুন যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন দমকলকর্মীরা। আতঙ্কে ঘরবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে এসেছেন সকলে। এদিকে নিম্নচাপের বৃষ্টি চলছে শহরে। দফায় দফায় চলছে বর্ষণ। তার সঙ্গে দমকা হাওয়া বইছে। তাতে আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করছেন দমকলকর্মীরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমসিম খেতে হচ্ছে সকলকে তিন ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমসিম খেতে হচ্ছে দমকলকর্মীদের। দমকা হাওয়ার কারণে আগুন ভাল করে নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমসিম খেতে হচ্ছে দমকলকর্মীদের।