প্রতি বছরের মতো এবারও রবিবার, ১৬ই জুন, বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে পিতৃদিবস। এই দিন সন্তানরা তাদের পিতাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে থাকে।
ইতিহাস:
১৯০৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনের স্পোকান শহরে প্রথম পিতৃদিবস পালিত হয়। জনপ্রিয় খ্রিস্টান ধর্মপ্রচারক সোনোরা ডড তার পিতা উইলিয়াম ডডের স্মরণে এই দিনটি উদযাপন করার সূচনা করেন। উইলিয়াম ছিলেন ছয় সন্তানের একজন একক পিতা।
উদযাপন:
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রীতিনীতিতে পিতৃদিবস উদযাপন করা হয়। সাধারণত সন্তানরা তাদের পিতাদের জন্য ফুল, কার্ড, উপহার কিনে থাকে। অনেকে বাবার সাথে সময় কাটাতে বাইরে বেড়াতে যান বা বাড়িতে বিশেষ খাবার রান্না করে।
গুরুত্ব:
পিতৃদিবস শুধু একটি উৎসব নয়, বরং এটি পিতাদের গুরুত্ব ও ত্যাগ স্মরণ করার একটি দিন। পিতারা তাদের সন্তানদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারা সন্তানদের ভালোবাসা, শিক্ষা, সুরক্ষা দান করেন।
শেষকথা:
পিতৃদিবস আমাদের সকলকে আমাদের পিতাদের প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়ার এবং তাদের ভালোবাসা ও ত্যাগের প্রশংসা করার সুযোগ করে দেয়।