আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর জন্যকারা কারা দায়ী, তা নিয়ে উত্তাল পরিস্থিতির মধ্যেই নির্যাতিতার মৃত্যুর সঠিক সময়নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এল। ৯ আগস্ট ঠিক কখন মৃত্যু হয়েছিল, তা নিয়ে শুরুহয়েছে ধোঁয়াশা। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের সঙ্গে ডেথ সার্টিফিকেটের মিল না থাকায়নতুন করে তৈরি হয়েছে ধন্দ। পানিহাটি শ্মশান থেকে যা জানা গিয়েছে তা রীতিমতোবিস্ফোরক বলেই জানা গিয়েছে। গত ন আগস্ট সকালে আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার রুমেতরুণী চিকিৎসকের দেহ পাওয়া যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গেসঙ্গে খবর যায় তাঁর পরিবারেরকাছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার পরই বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন জুনিয়ার ডাক্তাররা।ফরেনসিক পরীক্ষার পর ওইদিনই হাসপাতালে ময়না তদন্ত হয়। তারপর মৃতার বাবা-মায়ের হাতেদেহ তুলে দেওয়া হয়। ময়নাতদন্তেররিপোর্টে জানানো হয়, ৯ অগস্ট ভোর ৩টে থেকে সকাল ৬টার মধ্যে মৃত্যু হয়তিলোত্তমার। এবার শ্মশানের রেজিস্টারের কপি থেকে জানা যায় অন্য তথ্য। পানিহাটির যেশ্মশানে মৃতাকে দাহ করা হয়েছিল, সেখানে রেজিস্টারে লেখা,মৃত্যুর সময় দুপুর ১২টা ৪৪ মিনিট। এই রেজিস্টার দেখেই ক্রিমেশানসার্টিফিকেট বা ঘাট সার্টিফিকেট তৈরি হয়েছে। দুটি নথিতে সময়ের এত ফারাক কেন, তানিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। গত ৯ অগস্ট সকালে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার হয়আরজি করের সেমিনার রুম থেকে। বেলা বাড়ার পর খবর যায় তাঁর পরিবারের কাছে।ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ, ততক্ষণেবিক্ষোভ শুরু করেছেন আরজি করের জুনিয়র ডাক্তাররা। ফরেনসিক পরীক্ষার পর ওইদিনই আরজিকরে হয় তিলোত্তমার ময়নাতদন্ত। তারপর রাতে বাবা-মায়ের হাতে দেহ তুলে দেওয়া হয়। ওইরাতেই দাহকাজ সম্পূর্ণ হয়। ঘটমাক্রম ছিল মোটামুটি এরকমই।ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানানো হয়, ৯ অগস্ট ভোর ৩টে থেকে সকাল ৬টার মধ্যে মৃত্যু হয় নির্যাতিতার।পানিহাটির যে শ্মশানে মৃতাকে দাহ করা হয়েছিল, সেখানেরেজিস্টারে লেখা, ‘মৃত্যুর সময় দুপুর ১২টা ৪৪ মিনিট।’এই রেজিস্টার দেখেই ক্রিমেশান সার্টিফিকেট বা ঘাট সার্টিফিকেট তৈরিহয়েছে।